MAKE MONEY ONLINE Read ,Lern,Earn, Learn & See Fuking vedio from.....Earn From Online :: Free Training Zone Best reliable way to make money,How to make money, how to make money online, how To Make Money On eBay,h ow to make money with ad-sens, business email marketing, earn money with affiliate programs, earn money with Facebook, earn money with Forex trading, Internet Business
tart of adf.ly banner code
PopAds
var _pop = _pop || [];
_pop.push(['siteId', 628387]);
_pop.push(['minBid', 0]);
_pop.push(['popundersPerIP', 0]);
_pop.push(['delayBetween', 0]);
_pop.push(['default', false]);
_pop.push(['defaultPerDay', 0]);
_pop.push(['topmostLayer', false]);
(function() {
var pa = document.createElement('script'); pa.type = 'text/javascript'; pa.async = true;
var s = document.getElementsByTagName('script')[0];
pa.src = '//c1.popads.net/pop.js';
pa.onerror = function() {
var sa = document.createElement('script'); sa.type = 'text/javascript'; sa.async = true;
sa.src = '//c2.popads.net/pop.js';
s.parentNode.insertBefore(sa, s);
};
s.parentNode.insertBefore(pa, s);
})();
adf.ly banner code
fstads.com
BiBegin BidVertiser codedVertiser
fstads.com
Begin BidVertiser Referral code
Begin BidVertiser code
Friday, December 30, 2011
Thursday, December 29, 2011
Wednesday, December 28, 2011
AppsMuseum
AppsMuseum: A Gallery of Free and Premium Web Apps and Android Apps
Tuesday, December 27, 2011
Sunday, December 25, 2011
Apollo's Article Directory | Free Articles | Submit Articles | Free Article Directory Content
history banner
history banner
জলবায়ু পরিবর্তনের সংক্ষিপ্ত ইতিহাস
জলবায়ু পরিবর্তনের সংক্ষিপ্ত ইতিহাস
![]() |
জলবায়ু পরিবর্তনের গুরুত্বপূর্ণ ঘটনাবলী, বৈজ্ঞানিক আবিষ্কার, প্রযুক্তিগত পরিবর্তন এবং রাজনৈতিক কর্মসূচী:
১৭১২ - বৃটিশ লোহার কারবারি টমাস নিউকোমেন কর্তৃক প্রথম স্টীম ইঞ্জিন উদ্ভাবন করেন, পরে যার ব্যবহার ব্যাপকভাবে শুরু হয়৻ তাঁর এই আবিষ্কার শিল্প বিপ্লব ও শিল্প-কারখানায় অধিক হারে কয়লা ব্যবহারের পথ সুগম করে।
১৮০০ - বিশ্বের জনসংখ্যা ১০০ কোটিতে পৌঁছায়৻
১৮২৪ - ফরাসী পদার্থবিদ যোসেফ ফুরিয়ার পৃথিবীর স্বাভাবিক 'গ্রীনহাউস প্রভাব' ব্যাখ্যা করেন এ ভাবে: ``পৃথিবীর তাপমাত্রা বায়ুমন্ডলের অবস্থানের কারণে বেড়ে যেতে পারে। কারণ, তাপ আলোক অবস্থায় বায়ু ভেদ করতে যতটা বাধাগ্রস্থ হয়, ফিরতি পথে রূপান্তরিত অনুজ্জ্বল তাপ হিসেবে তার থেকে বেশী বাধাগ্রস্থ হয়।``
১৮৬১ - আইরিশ পদার্থবিদ জন টিনডাল প্রমাণ করেন, জলীয় বাস্প এবং অন্য কিছু নির্দিষ্ট গ্যাস গ্রীনহাউস প্রভাব তৈরী করে। তিনি তার বক্তব্য এভাবে শেষ করেন: “মানুষের জন্য যেমন কাপড় লাগে, এই জলীয়বাষ্পের চাদর ইংল্যান্ডের গাছগাছালির জন্য তার চেয়েও প্রয়োজনীয়‘‘। একশ বছরেরও বেশি সময় পরে তাঁর সম্মানে ইংল্যান্ডের একটি প্রখ্যাত জলবায়ু গবেষণা সংস্থার নাম টিন্ডাল সেন্টার রাখা হয়।
![]() | ![]() |
১৮৮৬ - কার্ল বেন্জ 'মটরভাগেন' প্রথমবারের মত জনসম্মখে নিয়ে আসেন। সাধারণত একেই প্রথম সত্যিকারের মটর গাড়ি বলা হয়।
১৮৯৬ - সুইডিশ রসায়নবিদ স্ভেনতে অ্যারহেনিয়াস এই সিদ্ধানত্দ উপনীত হন যে, শিল্পায়নের যুগে কয়লার ব্যবহার স্বাভাবিক গ্রীনহাউস প্রভাব বাড়িয়ে দেবে। তিনি ধারণা করেন এটা ভবিষ্যত প্রজন্মের জন্য মঙ্গলজনক হবে। তাঁর সিদ্ধান্তগুলো ছিল অনেকটা এরকম: 'মানব সৃষ্ট গ্রীন হাউস'-এর সম্ভাব্য আকার কার্বন ডাই অক্সাইড দ্বিগুণ হলে তাপমাত্রা সামান্য কয়েক ডিগ্রি সেলসিয়াস বৃদ্ধি পাবে যা আধুনিককালের জলবায়ু মডেলগুলোর মতই ।
১৯০০ - আরেকজন সুইডিশ, নুট অ্যাংস্ট্রম, বায়ুমন্ডলে উপস্থিত সামান্য ঘনমাত্রার কার্বন ডাই অক্সাইড কর্তৃক বর্নালীর অবলোহিত অংশগুলো ব্যাপক ভাবে শুষে নেয়ার ঘটনাটি আবিষ্কার করেন। যদিও এই আবিস্কারের তাৎপর্য তিনি অনুধাবন করতে পারেননি, তবুও তিনি প্রমাণ করেন, যৎসামান্য গ্রীন হাউস গ্যাসও উষ্ণায়ন ঘটাতে পারে।
১৯২৭ - জীবাশ্ব জ্বালানী পুড়িয়ে এবং শিল্প-কারখানা থেকে কার্বন নির্গমণের পরিমাণ বছরে একশ কোটি টন এ পৌঁছে৻
১৯৩০ - বিশ্বের জনসংখ্যা ২০০ কোটিতে পৌঁছে৻
১৯৩৮ - পৃথিবীর বিভিন্ন স্থানে ১৪৭টি আবহাওয়া স্টেশনের রেকর্ড ব্যবহার করে বৃটিশ প্রকৌশলী গাই ক্যালেন্ডার প্রমাণ করে দেখান, গত ১০০ বছর জুড়েই পৃথিবীর তাপমাত্রা বৃদ্ধি পেয়েছে। তিনি আরো দেখান পুরো সময় জুড়ে কার্বন ডাই অক্সাইডের ঘনমাত্রাও বৃদ্ধি পেয়েছে, এবং একে তিনি উষ্ণায়নের কারণ বলে উল্লেখ করেন।
১৯৫৫ - প্রথম দিককার কম্পিউটারসহ নতুন প্রজন্মের যন্ত্রপাতি ব্যবহার করে মার্কিন গবেষক গিলবার্ট প্ল্যাস বিভিন্ন গ্যাস কর্তৃক অবলোহিত রশ্মি শোষণের পুঙ্খানুপুঙ্খ বিশ্লেষণ করেন। তিনি এই সিদ্ধান্তে আসেন, কার্বন ডাই অক্সাইডের ঘনমাত্রা দ্বিগুণ হলে তাপমাত্রা ৩-৪ ডিগ্রী সে. বাড়বে।
![]() | ![]() |
১৯৫৭ - মার্কিন সমূদ্রবিজ্ঞানী রজার রেভেল এবং রসায়নবিদ হান্স সুস প্রমাণ করেন, অনেকে যেমন ধারণা করেছিলেন, বায়ুমন্ডলে যে কার্বন ডাই অক্সাইড যুক্ত হচ্ছে তার সবটুকু সাগর শুষে নেবে না। তিনি লিখছেন, ``মানব জাতি বর্তমানে বৃহৎ পরিসরে একটা ভৌগোলিক পরীক্ষা-নিরীক্ষা চালিয়ে যাচ্ছে ...৻``
১৯৫৮ - নিজের তৈরী যন্ত্রপাতি ব্যবহার করে চার্লস ডেভিড (ডেভ) কিলিং হাওয়াই'র মাওনা লোয়া এবং অ্যান্টার্কটিকায় কার্বন ডাই অক্সাইডের পরিমাণের প্রণালীবদ্ধ পরিমাপ শুরু করেন। চার বছরের মধ্যে প্রকল্পটি -যা আজো চলছে - দ্ব্যর্থহীনভাবে প্রমাণ করে যে কার্বন ডাই অক্সাইডের ঘনমাত্রা বাড়ছে।
১৯৬০ - পৃথিবীর জনসংখ্যা ৩০০ কোটিতে পৌঁছে৻
১৯৬৫ - যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্টের একটি উপদেষ্টা কমিটি হুঁশিয়ার করে বলে যে গ্রীনহাউস গ্যাসের প্রভাব একটা 'বাস্তব গুরুত্বপূর্ন' বিষয়।
১৯৭২ - স্টকহোমে জাতিসংঘের প্রথম পরিবেশ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়। আলোচনায় জলবায়ু পরিবর্তন সামান্যই গুরুত্ব পায়। আলোচনা রাসায়নিক দূষণ, পারমানবিক বোমা পরীক্ষা আর তিমি শিকারের মধ্যেই সীমাবদ্ধ থাকে। পরিণতিতে জাতিসংঘের পরিবেশ কার্যক্রম (ইউএনইপি) গঠিত হয়।
১৯৭৫ - পৃথিবীর জনসংখ্যা ৪০০ কোটিতে পৌঁছায়৻
১৯৭৫- মার্কিন বিজ্ঞানী ওয়ালেস ব্রোকার তাঁর একটা গবেষণাপত্রের শিরোনাম 'বৈশ্বিক উষ্ণায়ন' দিয়ে এই দুটি শব্দকে সাধারণ মানুষের মধ্যে নিয়ে আসেন।
১৯৮৭ - পৃথিবীর জনসংখ্যা ৫০০ কোটি হয়৻
১৯৮৭ - ওজন স্তরের ক্ষতিকারক রাসায়নিক দ্রব্যাদি নিয়ন্ত্রণ করতে মন্ট্রিল প্রোটকল সই হয়। যদিও জলবায়ু পরিবর্তনের বিষয়টি বিবেচনা করে এই চুক্তি হয়নি, তবু এটা গ্রীনহাউস গ্যাস নির্গমনের উপর কিয়োটো প্রোটকলের চাইতেও অধিক প্রভাব বিস্তার করতে সক্ষম হয়।
১৯৮৮ - জলবায়ু পরিবর্তনের আলামত সংগ্রহ এবং মূল্যায়নের জন্য জলাবায়ু পরিবর্তন বিষয়ক আন্ত:সরকার পরিষদ (আইপিসিসি) গঠন করা হয়।
![]() | ![]() |
১৯৮৯ - কেমিস্ট্রিতে ডিগ্রীধারী যুক্তরাজ্যের প্রধাণমন্ত্রী মার্গারেট থ্যাচার জাতিসংঘে এক বক্তৃতায় সতর্ক করে দিয়ে বলেন, ''আমরা লক্ষ্য করছি বায়ুমন্ডলে কার্বন ডাই অক্সাইড বিপুল পরিমাণ বৃদ্ধি পাচ্ছে ... এর পরিণতি হল ভবিষ্যতে মৌলিকতর ও বহুবিস্তৃত পরিবর্তন, যা এযাবতকালে আমাদের অভিজ্ঞতার বাইরে।'' তিনি জলবায়ু পরিবর্তন বিষয়ে বিশ্বব্যাপী ঐকমত্যের আহ্বান জানান।
১৯৮৯ - জীবাশ্ব জ্বালানী পুড়িয়ে এবং শিল্প-কারখানা থেকে কার্বন নির্গমণের পরিমাণ বছরে ৬০০ কোটি টনে পৌঁছে।
১৯৯০ - আই পি সি সি প্রথম প্রতিবেদন প্রস্তুত করে। প্রতিবেদনে বলা হয়, গত ১০০ বছরে পৃথিবীর উষ্ণতা ০.৩ থেকে ০.৬ ডিগ্রী সে. বৃদ্ধি পেয়েছে। মানুষের কারনে গ্রীনহাউস গ্যাস নির্গমণের ফলে বায়ুমন্ডলে স্বাভাবিকভাবে তা যুক্ত হয় এবং নিশ্চিতভাবেই এই সংযুক্তি উষ্ণায়ন ঘটাবে।
১৯৯২ - রিও ডি জেনিরোতে বিশ্ব নেতাদের শীর্ষ বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। সেখানে সরকারগুলো জলবায়ু পরিবর্তন বিষয়ে একটা সমঝোতা কাঠামোতে ঐক্যবদ্ধ হতে সম্মত হয়। এর প্রধাণ উদ্দেশ্য হল 'জলবায়ু ব্যবস্থায় মানুষের মারাত্নক হস্তক্ষেপ প্রতিরোধ করা যাতে বায়ুমন্ডলে গ্রীনহাউস গ্যাসের ঘনমাত্রা একটা নির্দিষ্ট স্তরে স্থিতিশীল রাখা যায়।' উন্নত দেশগুলো গ্রীনহাউস গ্যাস নির্গমনের হার ১৯৯০ সালের মাত্রায় নামিয়ে আনতে সম্মত হয়।
১৯৯৫ - আইপিসিসি তার দ্বিতীয় প্রতিবেদনে 'পৃথিবীর জলবায়ুর উপর মানব প্রভাবের একটা নির্নয়যোগ্য' পরিমাপ প্রস্তাব করে। যেখানে প্রথম সুনির্দিষ্টভাবে মানুষকে জলবায়ু পরিবর্তনের জন্য দায়ী করা হয়।
১৯৯৭ - কিয়োটো প্রোটকল অনুমোদন পায়। উন্নত জাতিগুলো স্ব স্ব লক্ষ্যমাত্রার ব্যাপক ভিন্নতা সমেত ২০০৮-২০১২ সালের মধ্যে নির্গমণ গড়ে ৫ শতাংশ কমিয়ে আনার প্রতিশ্রুতি দেয়। তৎক্ষণাৎ যুক্তরাষ্ট্রের সিনেট এই চুক্তি অনুমোদন করবে না বলে জানিয়ে দেয়।
১৯৯৮ - বৈশ্বিক উষ্ণতার সাথে শক্তিশালী এল নিনো'র প্রভাব যুক্ত হয়ে বছরটিকে উষ্ণতম বছরে পরিণত করে। এ বছর গড় তাপমাত্রা ১৯৬১ থেকে ১৯৯০ পর্যন্ত বৈশ্বিক গড় তাপমাত্রার চাইতে ০.৫২ ডিগ্রী সে. বেশী ছিলো।
১৯৯৮ - বিতর্কিত 'হকি স্টিক' গ্রাফ প্রকাশিত হয় যেখানে উত্তর গোলার্ধের তাপমাত্রা বৃদ্ধিকে গত এক হাজার বছরের তুলনায় স্বাভাবিক হিসেবে চিহ্নিত করা হয় । পরে যুক্তরাষ্ট্রের কংগ্রেসের উৎসাহে কাজটি দুই দফা তদন্তের বিষয় হয়ে ওঠে।
১৯৯৯ - পৃথিবীর জনসংখ্যা ৬০০ কোটিতে পৌঁছে৻
২০০১ - প্রেসিডেন্ট জর্জ ডব্লিউ বুশ যুক্তরাষ্ট্রকে কিয়োটো আলোচনার প্রক্রিয়া থেকে সরিয়ে আনেন।
২০০১ - আইপিসিসি তার তৃতীয় প্রতিবেদনে বিংশ শতকের দ্বিতীয়ার্ধে উষ্ণায়নের পেছনে 'নতুন এবং আরো জোড়ালো প্রমাণ' তুলে ধরে, এবং এজন্য মানুষের গ্রীন হাউস গ্যাস নির্গমনকে প্রধাণ কারন হিসেবে চিহ্নিত করে।
![]() | ![]() |
২০০৫ - কিয়োটো প্রোটকলের সাথে সম্পৃক্ত অবশিষ্ট দেশগুলোর জন্য এটি আন্তর্জাতিক আইনে পরিণত হয়।
২০০৫ - যুক্তরাজ্যের প্রধানমন্ত্রী টনি ব্লেয়ার জি-৮ এর প্রধান এবং ইউরোপীয় ইউনিয়নের প্রেসিডেন্ট হিসেবে তাঁর মেয়াদকালের জন্য জলবায়ু পরিবর্তনকে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হিসেবে বেছে নেন।
২০০৬ - স্টার্ন রিভিউ এই সিদ্ধান্তে আসে যে জলবায়ু পরিবর্তনকে অনিয়ন্ত্রিত রেখে দিলে বিশ্ব জিডিপি'র ২০% পর্যন্ত ক্ষতি হতে পারে। অথচ এর হ্রাস টেনে ধরতে ব্যয় হবে বিশ্ব জিডিপি'র ১% এর কম।
২০০৬ - জীবাশ্ব জ্বালানী পুড়িয়ে এবং শিল্প-কারখানা থেকে কার্বন নির্গমণের পরিমাণ বছরে ৮০০ কোটি টনে পৌঁছে।
২০০৬ - আইপিসিসি'র চতুর্থ প্রতিবেদন জানাচ্ছে, আধুনিককালে জলবায়ু পরিবর্তনের জন্য মানুষের তৎপরতা গ্রীনহাউস গ্যাস নির্গমণ ৯০% এর জন্য বেশি দায়ী।
২০০৭ - আইপিসিসি এবং যুক্তরাষ্ট্রের সাবেক ভাইস প্রেসিডেন্ট আল গোর শান্তিতে নোবেল পুরষ্কার পান। মানবসৃষ্ট জলবায়ু পরিবর্তন সম্পর্কে গভীর জ্ঞান অর্জন ও প্রচারে অবদান, এবং এ ধরণের পরিবর্তন রোধ করতে সকল সামর্থ নিয়োজিত করার জন্য তাদের এ পুরষ্কার দেয়া হয়।
২০০৭ - বালিতে অনুষ্ঠিত জাতিসংঘের আলোচনা সভায় সরকারগুলো ২০০৯-এর শেষ নাগাদ একটা নতুন চুক্তি সংঘটনের জন্য দুই বছর মেয়াদী 'বালি রোডম্যাপ' এ সম্মত হয়।
২০০৮ - পর্যবেক্ষন শুরুর অর্ধ শতক পরে মোনা লোয়ায় কিলিং প্রকল্প জানাচ্ছে কার্বন ডাই অক্সাইডের ঘনমাত্রা ১৯৫৮ সালের প্রতি ১০ লক্ষে ১৩৫ ভাগ থেকে বেড়ে ২০০৮ সালে এসে ৩৮০ ভাগ হয়েছে।
২০০৮ - দায়িত্ব নেয়ার দু‘মাস আগে যুক্তরাষ্ট্রের পরবর্তী প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা জলবায়ু পরিবর্তন বিষয়ে বিশ্ববাসীর সাথে নিজের বলিষ্ঠ অংশগ্রহণের প্রতিশ্রুতি ব্যক্ত করেন।
২০০৯ - চীন বিশ্বের সর্বাধিক গ্রীন হাউস গ্যাস নির্গমণকারী দেশ হিসেবে যুক্তরাষ্ট্রকে ছাড়িয়ে যায়। যদিও পার ক্যাপিটা হিসেবে যুক্তরাষ্ট্র এখনো বেশ এগিয়ে।
২০০৯ - ১৯২টি দেশের সরকার ও রাষ্ট্রপ্রধান কোপেনহেগেনে জাতিসংঘের জলবায়ু পরিবর্তন সংক্রান্ত শীর্ষ বৈঠকে সমবেত হন৻
Saturday, December 24, 2011
Monday, December 19, 2011
Saturday, December 17, 2011
Thursday, December 15, 2011
Polish Art Center -
Polish Art Center -: Welcome to the Polish Art Center, an importer of gift items from Poland. Hamtramck, Michigan located 10 minutes from Downtown Detroit. Voted the Best Ethinic Art Center in Metro Detroit 2007 - Metro Times
Wednesday, December 14, 2011
ABC Article Directory | Articles |Submit Articles | Article Search Engine | Article Directory
Tuesday, December 13, 2011
Sunday, December 11, 2011

Search
0 items in your bag
|
- Fashion Shop by CategoryFeatures
- Accessories Shop by CategoryFeatures
- Swimwear Shop by CategoryShop by Brand
- Sports Shop by CategoryFeatures
- Lingerie Shop by CategoryFeaturesBrand Favourites
- Footwear Shop by CategoryFeaturesFavourite Brands
- Home Shop by CategoryFeaturesShop By Area
- Electricals Shop by CategoryFeatures
- hometopnav
- gifts
- dalhandb
- new in
- designers & brands
- style file
- editors notes
- simply be sale and offers
- simply be mid season sale
Plus size women's clothing from tops to trousers
Simply Be is always first with fashionable plus size womens clothing. Trendy plus size ladies clothes can sometimes be tricky to find so Simply be makes it easy to always look great, with a large choice of stylish plus size ladies’ fashion from jeans and dresses to women's trousers. Don't miss our plus size maternity clothing range in 14-32. You can make great savings too with a Simply Be discount code.Trendy plus size dresses and going out tops
If you're looking for that perfect dress, Simply Be's big UK range of plus size dresses in size 14-32 is the ideal answer. From plus size prom dresses and party dresses to chic special occasion dresses in plus sizes, you’re sure to find your dream party dress, summer dress or going out top. Take a look at our plus size dresses and plus size tops today.Fashionable ladies jeans and trousers in plus sizes
Simply Be offers a large choice of plus size ladies’ jeans. Try our slouch, carpenter, wide leg or boyfriend plus size jeans. For a sexier shape, choose plus size slim leg jeans or get the best of both with flared, bootcut or bootleg jeans. We’ve also trendy plus size coloured jeans. As an alternative to our plus size jeans why not try our leggings?Friday, December 9, 2011
articles-plus-many.info

Related Searches
Popular Categories
Subscribe to:
Comments (Atom)